Skip to main content

Posts

ঢোল কলমি

Recent posts

চা শ্রমিকদের ২১ দিনের ধর্মঘটে ১৭০ টাকা মজুরি হল

আবুল কালাম (দির্ঘ ২১দিরে ধর্মঘটে চা শ্রমিকদের মজুরি বাড়ল দুইধাপে প্রথম ১৪৫টাকা পরে প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে সিদ্ধান্ত ১৭০টাকা।) দৈনিক মজুরি ১২০ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার দাবিতে এই আন্দোলন করেন সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের প্রায় দেড়শ বাগানের শ্রমিকরা । আন্দোলনের এক পর্যায়ে টানা ধর্মঘটের ১২ দিন পর গত ২০ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসে মজুরি বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা করার ঘোষণার পর সুরাহার একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। ওইদিন শ্রমিক ইউনিয়ন কাজে ফেরার ঘোষণা দিলে কয়েকটি বাগানে শ্রমিকরা কাজে নেমেছিলেন। কিন্তু পরে অন্যরা এ মজুরি মানেননি এবং আবার কাজ বন্ধ করেন। ধর্মঘটের পাশাপাশি তারা বিভিন্ন মহাসড়ক অবরোধ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন। তারা আগের মতই ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। তাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নিজের মুখে না বললে তারা সরকারি কর্মকর্তাদের কথায় আস্থা রাখতে পারছেন না। দেশের ২৪১টি চা বাগানের প্রায় সোয়া লাখ শ্রমিক । প্রথম চারদিন শ্রমিকরা প্রতিদিন দুই ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেন। ১৩ অগাস্ট থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন শুরু করেন শ্রমিকরা। গত ২৭ আগষ্ট ২০২২ চা বাগান মালিকদের

ছাগল

 যেনেছি ্‌এই ছাগল না কি ৩পোয় দুধ দেয়। একটি ছাগলে ছোট ছোট গরিব পরিবারগুলোর মুখে হাসি ফুটায়। তার পরিবার স্বাবলম্বী হয়। 

তেলাকুচা

 ছবিটা যখন তুলছিলাম মনে হচ্ছে একটি প্রাণের ছবি তুললাম। আমরা সাধারণত গ্রামের আনাছে কানাছে বেশী দেখতে পাই এই তেলাকুচা গাছটি। গাছটি লতা জাতীয়।

চিলমারীতে রোপা আমন ধানের বীজ পাওয়া যাচ্ছে না

আবুল কালাম x x চলতি বছরে রংপুর অঞ্চলে বোরো মৌসুমে ধানের দর পতনের পর এবার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হলো রোপা আমনের বীজতলা, ভাদাই ধান ও সবজি ফসলের মাঠ। এখন পুরোদমে চলছে রোপা আমনের মৌসুম। কৃষকরা দিশেহারা হচ্ছে কি করবে তাদের কথা ধান দাম না পাইলে কি হবে পেটের তো খাবার করতে হবে। চিলমারীতে কোথাও কোন রোপা আমনের বীজ পাওয়া যাচ্ছে না । বন্যার কারেনে রোপা আমনের সকল বীজতলা নষ্ট হয়েছে। বিভিন্ন যায়গা থেকে বীজ আসলেও সে বীজ কেনার মত আর্থিক-সমর্থ থাকে না কৃষকদের। তবুও দিশেহারা হয়ে দূরদূরান্ত থেকে বীজ সংগ্রহ করে জমিতে চারা রোপন করছেন অনেক কৃষক। চিলমারীতে এক-পোন বীজ বিক্রি হচ্ছে ১২০০/= অর্থাৎ ৮০টা বীজের মোটার দাম এত টাকা। এই বীজ দিয়ে ৯-১০ কাটা জমি রোপন করা সম্ভব। কৃষকের কথা হচ্ছে এতো টাকা দিয়ে বীজ কিনে আমরা ধান উৎপাদন করবো আমাদের সেই ধানের নেয্য মূল্যটুকো আমরা পাইনা। ধান উৎদন খচর দেখে অনেক কৃষক তারদের ফসলি জমি খালি রেখে দিয়েছে। আমার নিজের অজ্ঞিতা এখানে বলি। আমি গত ১৩ আগষ্ট ২০১৯ চিলমারী রেলস্টেসনে বিভিন্ন জায়গা থেকে বীজ নিয়ে আসা বীজের ব্যাপারী সাথে রোপা আমন ধানের বীজ